Tuesday 13 November 2012

খুদে পূজারী


Diwali এর জন্য কাদামাটি তেকে দ্বীপ বানাচ্ছে খুদে পূজারী


ফটোঃডাঃ শিব্বির আহমেদ

HAPPY DIWALI

আমাদের প্রকৃতির ছবি


আজি ধানের খেতে রৌদ্র ছায়ায় লুকোচুরির খেলারে ভাই,লুকোচুরিরখেলা।

নীল আকাশে কে ভাসালে,সাদা মেঘের ভেলা
Photo:Dr.ShibbirAhmed

মৌসুমি ফল:বাতাবি লেবু




ডাঃশিব্বিরআহমেদ
বাতাবি লেবু পুষ্টিগুনে ভরপুর এক ফলের নাম।এই ফল জাম্বুরা বা ছোলম নামেও পরিচিত।এ লেবু বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে।কোন জাতের ভেতর লাল টকটকে,কোনটির ভেতর আবার সাদা।কোনোটির স্বাদ মিষ্টি, আবার কোনোটির টক।মৌসুমি ফল...
হিসাবে বাংলাদেশে এর যথেষ্ট

Tuesday 6 November 2012

আমার একটি কথা ও ভ্রমন

লিখেছেন : ডাঃ শিব্বির আহমেদ

গতকাল জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহের ১ম দিন কার্যক্রম মনিটর করতে প্রত্যন্ত এলাকায় যাবার পথে আমতলি বাজারে মিষ্টির দোকানে জিলাপির উপর মাছি বসে থাকায় ছবি তুলতে গেলে দোকানি বললো,“ ছবি তুলছেন কেন?”।আমি বল্লাম,“তোমার জিলাপি দেখতে খুব সুন্দর,তাই।” ...
ছবি তুলে চলে যেতেই দোকানি বললো,“কিছু খাবেন না?” আমি বল্লাম,“ আর একদিন এসে খাব।” বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকায় এভাবেই খোলা খাবার বিক্রি হচ্ছে।আর এসব খাবার খেয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের পেটের পীড়া ও অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্ত হতে হচ্ছে অসংখ্য মানুষকে।এর দায়ভার আমার উপর ও বর্তায়।কিন্তু জনবল কম থাকায় সঠিকভাবে নজরদারি করাও সম্ভব হচ্ছেনা।স্যানিটারি ইনসপেক্টরকে ডেকে তিরস্কার করে এ ব্যপারে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নির্দেশ প্রদান করলাম।কিন্তুএ ব্যাপারে জনগনকে সচেতন হতে হবে।

Sunday 4 November 2012

কৃমি নিয়ন্ত্রন


লিখেছেন
ডাঃ শিব্বির আহমেদ



আগামীকাল ৪ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহ
প্রতি বছর মে ও নভেম্বর মাসে সপ্তাহব্যাপী ৫-১২ বছর বয়সী সকল শিশুকে কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানো হয়।একই দিনে পরিবারের সকল সদস্যদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কৃমিনাশক বড়ি সেবন করালে কৃমিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব।



লিখেছেন   ডাঃ শিব্বির আহমেদ

প্রতি বছর মে ও নভেম্বর মাসে সপ্তাহব্যাপী ৫-১২ বছর বয়সী সকল শিশুকে কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানো হয়।একই দিনে পরিবারের সকল সদস্যদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কৃমিনাশক বড়ি সেবন করালে কৃমিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব।বিদ্যালয় বহিঃর্ভূত ৫-১২ বছর বয়সী শিশুদের
ও নিকটস্থ বিদ্যালয়ে বিনামুল্যে কৃমিনাশক বড়ি সেবন

নারিকেলের পুষ্টি গুন




লিখেছেন
ডাঃ শিব্বির আহমেদ



নারিকেলের পানি,নারিকেলের শ্বাস, নারিকেলের দুধ ও নারিকেলের তেল পুষ্টিগুনে ভরপুর এক উৎকৃষ্ট খাবার।নারিকেলের শ্বাঁসে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, প্রোটিন, ভিটামিন বি১,বি২, বি৩, বি৫, বি৬,বি৯, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস, পটাশিয়াম ও জিংক।১০০ গ্রাম নারিকেলের শ্বাঁসে মোট শক্তির পরিমান ৩৫০ কিলো ক্যালরি।নারিকেলের শ্বাঁসে প্রচুর পরিমানে আঁশযুক্ত খাবার থাকার কারনে কোষ্টকাঠিন্য রুগিদের জন্য অত্যন্ত উপকারি।চিকন ও হাড্ডিসার রুগিদের মাংশপেশী গঠনে,